আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টির দুই নম্বর ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড। ওই ম্যাচে টি-টোয়েন্টির সর্বনিম্ন রান করেছিল অস্ট্রেলিয়া। ইংল্যান্ডের দেওয়া ২৭৯ রানের জবাবে খেলতে নেমে ৭৯ রানেই অলআউট হয়েছিল অজিরা। আজ (সোমবার) সেই রানও করতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। সাকিব-সাইফউদ্দিনের দুর্দান্ত বোলিংয়ে সামনে ১৩.৪ ওভারে ৬২ রান তুলতেই অলআউট হয় অস্ট্রেলিয়া।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বোলারদের সামনে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছেন অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটসম্যানরা। মাত্র দুজন যেতে পেরেছেন দুই অঙ্কের ঘরে। আর তাদের এই বিপর্যস্তের পথে নেতৃত্ব দিয়েছেন সাকিব-সাইফউদ্দিন। এই দুজন মিলে অজিদের সাত ব্যাটসম্যানকে সাজঘরে ফেরান।
এর আগেও ১০০’র নিচে তিনবার অলআউট হওয়ার ইতিহাস আছে অস্ট্রেলিয়ার। মিরপুরেই ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের সঙ্গে ৮৬ রানে অলআউট হয়েছিল অজিরা। ২০১২ সালে দুবাইতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৮৯ রানে অলআউট হয়েছিল। ৬ বছর পর সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাকিস্তানের বিপক্ষে আরেকবার ৮৯ রানে অলআউট হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।
যদিও টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে সর্বনিম্ন রানে আউট হওয়ার রেকর্ড তুরস্কের। ২০১৯ সালে চেক প্রজাতন্ত্রের সঙ্গে ২১ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল তুর্কিরা। তবে টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন রানের রেকর্ড ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২০১৯ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৪৫ রানে অলআউট হয়েছিল ক্যারিবীয়রা।