খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে এক আপোষহীন নেতা। তিনি কখনও সাম্প্রদায়িকতাকে প্রশ্রয় দিতেন না। তিনি বঙ্গবন্ধু’র ভাবগুরু হিসেবে বঙ্গবন্ধুকে সেই দীক্ষায় দীক্ষিত করেছিলেন। সেকারনেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুুজিবুর রহমান হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে রাজনৈতিক ভাবগুরু হিসেবে মেনে নিয়ে রাজনীতি করেছেন।
তিনি আরো বলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী অবিভক্ত বাংলার মূখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু তিনি কখনও সাম্প্রদায়িকতাকে প্রশ্রয় দিতেন না। সে কারনেই তিনি বাংলার মানুষের কাছে অতি প্রিয় ছিলেন। তাঁর কৃত কর্মের কারনেই তিনি আমাদের মাঝে অমর হয়ে আছেন। গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় দলীয় কার্যালয় অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক নেতা গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যু বার্ষিকীর আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা মো. শহিদুল ইসলাম, মো. আশরাফুল ইসলাম, মকবুল হোসেন মিন্টু, শ্যামল সিংহ রায়, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, হাফেজ মো. শামীম, মোজাম্মেল হক হাওলাদার, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, মো. সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, কাউন্সিলর শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন, এ্যাড. সুলতানা রহমান শিল্পী, এস এম আকিল উদ্দিন, মো. মোতালেব মিয়া, রনজিত কুমার ঘোষ, মো. সফিকুর রহমান পলাশ, শেখ মো. আবু হানিফ, বাবুল সরদার বাদল, এ্যাড. শেখ ফারুক হোসেন, ফয়েজুল ইসলাম টিটো, এমরানুল হক বাবু, এ্যাড. শামীম মোশাররফ, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, মো. শিহাব উদ্দিন, অহিদুল ইসলাম পলাশ, আজম খান, শেখ আব্দুল কাদের, আউয়াল হোসেন ছোটন, নুরজাহান রুমি, নূরীনা রহমান বিউটি, মো. কামরুল ইসলাম, কাজী কামাল হোসেন, মো. শওকাত হোসেন, তাজুল ইসলাম, মো. শহিদুল ইসলাম, রোজী ইসলাম নদী, আব্দুল মালেক, এ্যাড. শামীম আহমেদ পলাশ, আলী হোসেন, সোহেল বিশ্বাস, আসাদুজ্জামান বাবু, জব্বার আলী হীরা, জাহির আব্বাস, শেখ সাকিব, সোহান হোসেন শাওন, মাহমুদুর রহমান রাজেশ, ওমর কামাল, জনি বসু, নিশাত ফেরদৌস অনি, রুম্মান আহমেদ সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। খবর বিজ্ঞপ্তি
খুলনা গেজেট/এ হোসেন