টান টান উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচে অবশেষে সমতায় ফিরল ইতালি। ৬৭ মিনিটে দুর্দান্ত হেডে ইংল্যান্ডের জালে বল জড়ানোর চেষ্টা করেন ভেরাত্তি। ইংল্যান্ড দলের ত্রাতা পিকফোর্ড তাকে ব্যর্থ করেন। কিন্তু কাছাকাঠি সময়ে বোনুচ্চির প্রচেষ্টা আর রুখে দিতে পারেননি পিকফোর্ড। বল জড়িয়ে যায় জালে। ১-১ সমতা ফিরেছে ইতালি।
লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে ইউরো কাপের ফাইনালে মুখোমুখি ইংল্যান্ড ও ইতালি। এই মেগাফাইনালে বাড়তি উত্তেজনা যোগ করেছে গ্যালারিপূর্ণ দর্শক। স্টেডিয়াম কানায় কানায় পূর্ণ। আর ম্যাচ শুরুর ১.৫৭ মিনিটেই দর্শকদের উল্লাসের উপলক্ষ এনে দেন ইংল্যান্ড দলের ডিফেন্ডার (লেফট-ব্যাক) লিউক শ।
ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটে কর্নার কিক পায় ইতালি। কর্নার থেকে ভেসে আসা বল ক্লিয়ার করে কাউন্টার অ্যাটাকে উঠে ইংল্যান্ড।
বক্সের ডান পাশ লম্বা পাস দেন কিয়েরান ট্রিপিয়ার। দৌড়ে এগিয়ে এসে লুক শ ডান পায়ের দুর্দান্ত এক শট নেন। মুহূর্তেই বলটি ইতালির জালে জড়িয়ে যায়। গ্যালারি ভর্তি দর্শকের হর্ষধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে ওয়েম্বলি।
গোলটি করে ইউরো কাপের ইতিহাসে সর্বকালীন একটি রেকর্ড গড়লেন। ১ মিনিট ৫৭ সেকেন্ডে করা তার গোলটিই এখন ইউরোর ফাইনাল ম্যাচে করা দ্রুততম গোল। ১৯৬৪ সালে পেরেদা ৬ মিনিটের মাথায় গোল করেছিলেন। তার থেকে অনেক এগিয়ে ৫৭ বছরের অক্ষুণ্ন রেকর্ড নিজের করে নিলেন।