খুলনা-২ আসনের সদর ও সোনাডাঙ্গা থানার ১৬টি ওয়ার্ড নিয়ে খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকাদর আব্দুল খালেক।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানার পরিচালনায় এসময়ে বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এ্যাড. আইয়ুব আলী শেখ, সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড.মো. সাইফুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ও ৩০নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক জোবায়ের আহমেদ খান জবা,সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তসলিম আহমেদ আশা।
সভাপতির বক্তৃতায় তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, বিএনপি দেশে জালাও পোড়াও করছে, মানুষকে পুড়িয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করেছে। মানুষের প্রতি বিএনপির কোন দরদ থাকলে তারা মানুষের কাছে আসতো। বিএনপি কখনই মানুষের কাছে যায় নাই। এমনকি মহামারারি করোনার সময়ও বিএনপিকে মানুষের পাশে ছিলনা। অথচ করোনার সময়সহ যে কোন দুর্যোগের সময় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মানুষের পাশে দাড়িয়েছে, কারন আওয়ামী লীগে মানুষের জন্য রাজনীতি করে। তিনি বলেন, বিএনপি আন্দোলনের নামে মানুষকে নির্যাতন করছে, মানুষের গাড়ীতে আগুন দিচ্ছে। বিএনপি যদি মানুষকে ভালোবাসতেন, তাহলে এধরনের কাজ কখনই করতে পারতো না। বিএনপির নির্বাচনে আসার সাহস নেই, কারন বিএনপির রাজনীতি হচ্ছে জালাও পোড়াও রাজনীতি। দেশের জনগণ জানেন, জালাও পোড়াও করে ভোট পাওয়া যায় না। একারনে বিএনপি নির্বাচনে আসতে সাহস পায় না, বিএনপি জনগণকে ভয় পায়। তাই আমাদের শুধু নির্বাচনে নয়, মাঠেও প্রস্তুত থাকতে হবে। যারা নির্বাচনকে বানচাল করার চেষ্টা করবে তাদেরকে প্রতিহত করতে হবে।
উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফেরদৌস আলম চাঁন ফরাজী, শেখ নুর মোহাম্মদ, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, মাহবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, এস এম আকিল উদ্দিন, শেখ আবিদ উল্লাহ, নুর ইসলাম, শেখ জাহিদুল ইসলাম, চ ম মুজিবর রহমান, শেখ আব্দুল আজিজ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুন্সি আইয়ুব আলী, মঈনুল ইসলাম নাসির, ফেরদৌস হোসেন লাবু, বাবুল সরদার বাদল, মিনহাজ উজ জামান সজল, জামিরুল হুদা জহর, এ্যাড. মো. ফারুক হোসেন শেখ, আব্দুল হাই পলাশ, কাউন্সিলর শেখ হাসান ইফতেখার চালু, মো. ইউসুফ আলী খান, হাজী মো. মুন্সি মোতালেব মিয়া, শেখমো. রুহুল আমিন, সরদার আব্দুল হালিম, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, এ্যাড. শামীম মোশাররফ, শেখ এশারুল হক, মুন্সি সেলিম হোসেন, মো. অহিদুল ইসলাম পলাশ, মো. তকদিরে এলাহী, কাউন্সিলর জিয়াউল আহসান টিটু, মো. শামীমুর রহমান শামীম,মো. মোক্তার হোসেন, এ্যাড. সুলতানা রহমান শিল্পী, আঞ্জুমনোয়ারা বেগম, পারভিন ইলিয়াছ, কাউন্সিলর মাহমুদা বেগম, নুরীনা রহমান বিউটি, নুর জাহান রুমি, কাউন্সিলর কনিকা সাহা, ফেরদৌস আলম রিতা, রেজওয়ানা প্রধান, কবিতা বেগম ওসিরন, মনোয়ার বেগম, লুৎফুন নাহার লিলি, সাহিদা বেগম, হাসিনা বেগম, শাহান ভানু, হোসনে আরা হেনা, কোহিনুর রাজ্জাক, মোর্শেদা দোলেয়ারা মলি, শিরিন খাতুন, মারিয়া মল্লিক, মাসুদা খানম পাখি, লাকী আক্তার, কবিতা আহমেদ, রেশমা খাতুন, আসমা খানম, আরমিন সুলতানা জুই, তামান্না ইয়াসমিন, দুলারী সুলতানা মিরা, শিউলি পারভিন, সাবিহা ইসলাম আঙ্গুরা, আকলিমা প্রমুখ।
খুলনা গেজেট/কেডি