মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে ঈদের পরের দিন ঘরমুখো মানুষ ও গাড়ির চাপ বেড়েছে। ঈদের আগের ৫ দিনের ন্যায় আজও শিমুলিয়া ঘাট হয়ে বাড়ি ফিরছে মানুষ। কালবৈশাখী ঝড়ের এই মৌসুমে লঞ্চে অতিরিক্ত যাত্রী হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পদ্মা পাড়ি দিয়ে ঈদের দ্বিতীয় দিনেও বাড়ি ফিরছে মানুষ। এতে বাড়ছে দুর্ঘটনার আশঙ্কা।
ঘাটে বর্তমানে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে ৫ শতাধিক যানবাহন। ১০টি ফেরি এই মুহূর্তে ঘাটে চলছে।
এ ছাড়া ঘাটে যাত্রী পারাপারের জন্য ৮৫টি লঞ্চ ও ১৫৪টি স্পিডবোট চলছে। সকালে ঝড় হওয়ার কারণে লঞ্চ-স্পিডবোট চলাচল আধাঘণ্টা বন্ধ রাখা হয়। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে পুনরায় স্পিডবোট ও লঞ্চ চলাচল শুরু হয়।
এ ব্যাপারে শিমুলিয়া ঘাটের নদীবন্দর কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন বলেন, ঘাটে ঘরমুখো যাত্রীদের চাপ রয়েছে। এই মুহূর্তে ঘাট হতে ৮৫টি লঞ্চ ১৫৪টি স্পিডবোট চলছে। সকালে ঝড় হওয়ার কারণে পোনে ৭টা থেকে সোয়া ৭টা পর্যন্ত আধাঘণ্টা লঞ্চ-স্পিডবোট চলাচল বন্ধ ছিল।
অতিরিক্ত যাত্রী পারাপারের বিষয়ে তিনি বলেন, যেহেতু ঘাটে চাপ আছে, সেহেতু অনেক সময় প্রশাসনের চোখ এড়িয়ে যাত্রীরা লঞ্চে বেশি উঠছে।
শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) ফয়সাল আহমেদ বলেন, ঘাটে এই মুহূর্তে যাত্রীর চেয়ে গাড়ির চাপ বেশি। ঘাটে নদী পারের অপেক্ষায় ৫ শতাধিক যানবাহন রয়েছে। ১০টি ফেরি দিয়ে যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।