খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, ‘একটি পার্বনের মধ্য দিয়ে ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে সকল মানুষ ঐক্যে ফিরে আসে। এখানে কোন ধর্ম বর্ণের ভেদাভেদ থাকে না। শারদীয় দূর্গোৎসব বাঙালি সাংস্কৃতির ঐতিহ্যের একটি অংশ। শত ত্যাগের বিনিময়ে হলেও এই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে ধরে রাখতে হবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘নানা অপপ্রচার ও মিথ্যাচারের মাধ্যমে বাঙালির এই ঐতিহ্যকে নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্র চলছে।’ তিনি সকলকে অত্যন্ত সচেতন থেকে যেকোন মূল্যে এই সম্প্রীতির ঐতিহ্যকে ধরে রাখার আহবান জানান।
সন্ধ্যায় নগরীর শীববাড়ি সার্বজনীন পূজা মন্দির, শীতলাবাড়ি সার্বজনীন পূজা মন্দির, তালতলা সার্বজনীন পূজা মন্দির, পঞ্চবীথি সার্বজনীন পূজা মন্দির, সাহেবের কবরখানা সার্বজনীন পূজা মন্দির এবং আর্য ধর্মসভা সার্বজনীন পূজা মন্দিরের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় কালে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময়ে উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক কাউন্সিলর জেড এ মাহমুদ ডন, মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, মহানগর আওয়ামী লীগ সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক বিরেন্দ্র নাথ ঘোষ, মহানগর শ্রমিক লীগ সাধারণ সম্পাদক রনজিত কুমার ঘোষ, মহানগর যুবলীগ আহবায়ক সফিকুর রহমান পলাশ, আওয়ামী লীগ নেতা মো. নুর ইসলাম, চৌধুরী মিনহাজ উজ জামান সজল, ফেরদৌস হোসেন লাবু, ফয়েজুল ইসলাম টিটো, আব্দুল কুদ্দুস, শেখ আব্দুল কাদের, রফিকুল ইসলাম বাবু, ইকবাল কবির লিটন, পূজা পরিষদ নেতা সুজিত সাহা, মহাদেব সাহা, শ্যামা প্রসাদ কর্মকার, বিজয় কুমার ঘোষ, চিত্ত রঞ্জন সাহা, তাপস সাহা, সুজিত মজুমদার অপু, সমরেশ কুন্ডু, সমীর কুমার, বিপ্লব সাহা লব, বিমল সাহা, অভিজিৎ পাল ও রাজিব সাহা। সূত্র : প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
খুলনা গেজেট/এনএম