যশোরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে সোমবার ১৮টি মামলায় ১৩ হাজার ৫শ’ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এছাড়া ভোক্তা অধিকার দুটি বেকারিতে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কাজী আতিকুর রহমান শহরের মাইকপট্টিতে অভিযান চালিয়ে তিনটি মামলায় ১ হাজার ৭শ’ টাকা জরিমানা করেন। অপর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাদির হোসেন শামীম অভিযান চালান পাইপপট্টি এলাকায়। এ সময় তিনি একটি মামলা দিয়ে এক হাজার টাকা জরিমানা করে তা আদায় করেন। এছাড়া, অভয়নগরে তিনটি মামলায় ১ হাজার ৫শ’ টাকা, কেশবপুরে আটটি মামলায় ৮ হাজার ও শার্শায় একটি মামলা ৬শ’ টাকা আদায় করা হয়।
এদিকে, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর শহরের চৌরাস্তা ও এইচএমএম রোডের দুটি বেকারিতে অভিযান চালিয়ে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেছে। মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি, সংরক্ষণ, নোংরা পরিবেশে বেকারি পণ্য উৎপাদান ও স্টিকার বিহীন আমদানি পণ্য বিক্রির অভিযোগে মামলা দিয়ে এ জরিমানা আদায় করা হয়।
সোমবার পরিচালিত এ অভিযানের নেতৃত্ব দেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ওয়ালিদ বিন হাবিব। তিনি চৌরাস্তার মদিনা বেকারিতে অভিযান অভিযান চালিয়ে ছত্রাকযুক্ত পাউরুটি, আমদানিকারকের স্টিকার বিহীন বিদেশি পণ্য ও মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য পান। এ অভিযোগে মামলা দিয়ে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এইচএমএম রোডের শুভ বেকারির কারখানায় শ্রমিকরা নোংরা পরিবেশে খাদ্য পণ্য উৎপাদন করছিল। এ অভিযোগে মামলা দিয়ে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।