উপশহরের এহসানুল হক ইমু হত্যার ‘দায় স্বীকার’ করেছে আসিফ হাসান (২০) নামে এক যুবক। পিবিআই যশোরের পুলিশ সুপার রেশমা শারমিন সোমবার এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, রোববার বিকেলে সদর উপজেলার সাতমাইল নওদাগ্রামে মামা লিটনের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয় আসিফ হাসানকে। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ইমু হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। এরপরে সোমবার তাকে আদালতে হাজির করা হলে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুদ্দীন হোসাইনের সামনে তিনি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারা মোতাবেক স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। আসিফ হাসান যশোর শহরের পুরাতন কসবা বিবি রোডের মোহাম্মদ বাবুর ছেলে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইয়ের এসআই স্নেহাশিস দাশ জানান, একদল দুর্বৃত্ত গত ২১ জুন উপশহর খাজুরা বাসস্ট্যান্ড শিশু হাসপাতালের সামনে এহসানুল হক ইমু নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করে। পরদিন এ ব্যাপারে কোতয়ালী থানায় হত্যা মামলা হয়। ২৩ জুন পিবিআই সউদ্যোগে মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব নেয়। এরপর গ্রেফতার করে সন্দেহভাজন বেশ কয়েকজনকে। তাদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী হত্যায় ব্যবহৃত রাম দা উদ্ধার হয় পুরাতন কসবায় অবস্থিত শিশু একাডেমি চত্বর থেকে।
খুলনা গেজেট /এমএম