‘যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) সদ্য বিদায়ী উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি মহল যে ৫৫টি অভিযোগ তুলেছেন, তা সঠিক নয়। তিনি যাতে দ্বিতীয় মেয়াদে যবিপ্রবির উপাচার্য হতে না পারেন সে কারণেই তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।’ বুধবার (২৬ মে) যবিপ্রবি ও যশোর প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা বলেন।
যবিপ্রবির বিভিন্ন অনুষদের ডিন, চেয়ারম্যান, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এ কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন। একইসাথে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতাকর্মী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা এ মানববন্ধনে সংহতি জানান।
যবিপ্রবি পরিবার ও শুভানুধ্যায়ীদের পক্ষে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রিজেন্ট বোর্ডের সদস্য ও শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. ইকবাল কবীর জাহিদ। তিনি বলেন, যবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির ব্যানারে কতিপয় শিক্ষক সমিতির গঠনতন্ত্র লঙ্ঘণ করে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে (ইউজিসি) সদ্য বিদায়ী উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ৫৫টি অভিযোগ দেন বলে জানতে পেরেছি। এসব অভিযোগ সঠিক নয় বলে তিনি দাবি করেন।
এরআগে প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন যবিপ্রবির ডিন অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো: গালিব, ড. আব্দুল্লাহ আল মামুন, ড. মেহেদী হাসান, চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম, ড. জাফিরুল ইসলাম, ড. জাভেদ হোসেন খান, ড. শিরিন নিগার, ড. মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, ড. হাফিজ উদ্দিন, ড. তানভীর ইসলাম, ড. মোহাম্মদ কামাল হোসেন, ড. হাসান আল-ইমরান, ডা. ফিরোজ কবির, প্রভোস্ট ড. নাজমুল হাসান, ড. সেলিনা আক্তার, সহযোগী অধ্যাপক ড. আশরাফুজ্জামান জাহিদ, সহকারী অধ্যাপক মুনিবুর রহমান, ড. সাখাওয়াত হোসেন, ফাতেমা-তুজ-জোহরা, আব্দুল্লাহ আল মামুন, প্রভাস চন্দ্র রায়, পূজা বৈদ্য, আব্দুস সালাম প্রমুখ।
খুলনা গেজেট/এমএইচবি