বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক হল ভ্যাকেন্টের সময়সীমা পার হওয়ার পরও ৬ টি ছাত্র আবাসিক হলে এখনও কিছু শিক্ষার্থী রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. এস, এম, রশিদ হলের নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, আবাসিক হলগুলোতে অবস্থানকারী শিক্ষার্থীদের জোরপূর্বক হল ছাড়তে বাধ্য করার কৌশল হিসেবে ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আবাসিক হল গুলোর ওয়াইফাই লাইন ও পানি সরবরাহ লাইন বন্ধ করে দিয়েছে।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি খুলনা গেজেটকে বলেন, “আমি আজ সন্ধ্যায় তিনটি হল পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। সেখানে যেয়ে দেখলাম পানির সাপ্লাই সচল আছে। তবে দুপুর দেড়টা থেকে ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ আছে সাইবার ম্যালওয়্যার হুমকির কারণে। বিষয়টি জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট্রাল কম্পিউটার সেন্টার এন্ড আইসিটি সেলের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোঃ আরাফাত হোসেন।
এর এর আগে প্রো-ভিসি সাংবাদিকদের বলেন ক্যাম্পাস পুনরায় চালু করার আগে আমরা নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিদ্র করতে চাই। হল ভেকেন্টের বিষয়ে যেটা বলবো গতকাল রাতে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সংবাদ পেলাম তারা হয়তো হল ছাড়বে না। কিন্তু পরবর্তীতে তারা আমাদের কথা চিন্তা করে বা তারা তাদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী হল ছেড়ে দেয়। কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থী ২৮ তারিখ পর্যন্ত থাকতে চেয়েছিল। নিতান্তই টিউশনির কারণে। শিক্ষার্থীদের দাবির ব্যাপারে তিনি বলেন, ছেলেমেয়েদের দাবির প্রতি আমি আমার দিক থেকে বা প্রশাসনের দিক থেকে বলতে পারি সজাগ দৃষ্টি রাখছি। তাদের অধিকাংশ দাবি আমরা মেনে নিয়েছি।।
খুলনা গেজেট/লিপু