লক্ষ্যটা খুব বড় ছিল না, ১৩৫ রানের। তবে ব্রাদার্স বোলারদের তোপে ৫ রানের মধ্যে ২ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়েছিল খেলাঘর সমাজ কল্যাণ সমিতি। সেখান থেকে দলকে উদ্ধার করেন মেহেদি হাসান মিরাজ আর জহুরুল হক।
জহুরুল ২৬ বলে ২৬ করে ফিরলেও মিরাজ দলকে জিতিয়েই মাঠ ছেড়েছেন। ৪০ বলে ২টি করে চার-ছক্কায় সমান ৪০ রানে অপরাজিত থাকেন এই অলরাউন্ডার। সঙ্গী হিসেবে ছিলেন ফরহাদ হোসেন। ২৯ বলে হার না মানা ৩৬ রান করেন তিনি।
এর আগে ওপেনার মিজানুর রহমানের ৬১ বলে ৬৬ রানের ইনিংসের পরও ৫ উইকেটে ১৩৪ রানের বেশি করতে পারেনি ব্রাদার্স ইউনিয়ন। বাকি ব্যাটসম্যানদের মধ্যে কেউ যে পঁচিশের ঘরও ছুঁতে পারেননি।
২৫ বলে ২৪ করেন পাঁচ নম্বরে নামা রাহাতুল ফেরদৌস। ওপেনার জুনায়েদ সিদ্দিকীর ব্যাট থেকে আসে ১৯ বলে ১৯ রান। শেষদিকে আলাউদ্দিন বাবু ৭ বলে একটি করে চার-ছক্কায় ১৪ রানের ইনিংস না খেললে ১৩৪ করাও কঠিন হতো ব্রাদার্সের।
খেলাঘরের বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল ছিলেন রিশাদ হোসেন। তরুণ এই লেগস্পিনার ৩ ওভারে মাত্র ১৪ রান খরচ করে নেন ২টি উইকেট। পেসার খালেদ আহমেদও ২ উইকেট পান, তবে খরচ করেন ৩৭ রান। মিতব্যয়ী থাকলেও উইকেট পাননি মিরাজ, ৪ ওভারে দিয়েছেন ২৪ রান।
খুলনা গেজেট/ এস আই