খুলনা, বাংলাদেশ | ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ২০শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

Breaking News

  ইসি পুনর্গঠনে নির্বাচন কমিশনের সামনে আগামীকাল বেলা ১১টায় এনসিপি’র বিক্ষোভ কর্মসূচি
  এই নির্বাচন কমিশনের উপর আস্থা রাখা যায় না : আখতার হোসেন
  ইসি পুনর্গঠন করে স্থানীয় নির্বাচন দিতে হবে : নাহিদ
  চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে না দিতে হাইকোর্টে রিট ; শুনানি রোববার
  অনুর্ধ্ব-১৮ নারী টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে রংপুরকে ৩ উইকেটে হারিয়ে খুলনার জয়

মিতু হত্যাকাণ্ডে সাক্ষ্য দিয়ে নিরাপত্তা চেয়ে মুছার স্ত্রীর জিডি

গেজেট ডেস্ক

সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম ওরফে মিতু হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার পর নিজের জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন পান্না আক্তার। তিনি হত্যাকাণ্ডের অন্যতম সন্দেহভাজন ব্যক্তি কামরুল শিকদার ওরফে মুছার স্ত্রী।

মঙ্গলবার (১ জুন) বেলা দেড়টার দিকে রাঙ্গুনিয়া থানায় পান্না আক্তার এই জিডি করেন। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব মিলকী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। পান্না আক্তার গতকাল সোমবার আদালতে সাক্ষ্য দেন।

ওসি মাহবুব মিলকী জানান, ২০১৬ সালে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা পান্না আক্তারকে বিভিন্ন মুঠোফোন নম্বর থেকে কল করে হুমকি দেন। তখন তিনি ওই নম্বরগুলো সংরক্ষণ করতে পারেননি। গতকাল আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার কারণে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা ক্ষতি করতে পারেন, সে আশঙ্কায় তিনি জিডি করেছেন।

থানা-পুলিশ জানায়, আদালতে সাক্ষী হিসেবে পান্না আক্তার ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। এতে তিনি বলেছেন, ২০১৬ সালের ওই হত্যাকাণ্ডের পর কিছুদিন পালিয়ে থেকে আত্মসমর্পণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তাঁর স্বামী মুছা। তবে যেদিন মুছা আদালতে যাবেন বলে ঠিক করেছিলেন, সেদিনই গোয়েন্দা পুলিশ পরিচয়ে কয়েকজন তাঁকে ধরে নিয়ে যান।

২০১৬ সালের ৫ জুন চট্টগ্রাম নগরীতে প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয় মাহমুদা খানমকে। পাঁচ বছর পর আলোচিত এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়ে এখন কারাগারে আছেন তাঁর স্বামী বাবুল আক্তার।

হত্যাকাণ্ডের কয়েক দিন পরই তদন্তে কামরুলের নাম চলে আসে। বাবুল আক্তার চট্টগ্রাম নগর গোয়েন্দা পুলিশে দায়িত্ব পালনকালে তাঁর তথ্যদাতা (সোর্স) হিসেবে পরিচিত ছিলেন মুছা।

খুলনা গেজেট/ এস আই




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!