দ্বিতীয় টেস্টের পঞ্চম ও শেষ দিন বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ২৬০। আর শ্রীলঙ্কার ৫ উইকেট। দিনের শুরু থেকেই মুমিনুল হকের দল নিয়মিত বিরতিতে হারাতে থাকে উইকেট। যা একটু লড়াই করেছিলেন মেহেদি হাসান মিরাজ। তার ব্যাট থেকে আসে ৩৯ রান। প্রথম সেশনে ২৩ ওভারে বাকি ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। ৪৩৭ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে বাংলাদেশ সবকটি উইকেট হারায় ২২৭ রানে। ২০৯ রানের বড় ব্যবধানে হেরে বাংলাদেশ সিরিজ হারে ১-০ ব্যবধানে।
বাংলাদেশকে একাই ভুগিয়েছেন প্রবীণ জয়া বিক্রমা। দুই ইনিংসের ২০ উইকেটের মধ্যে জয়াবিক্রমা নিয়েছেন ১১ উইকেট। অথচ এই টেস্টের মধ্য দিয়েই তার অভিষেক হয়েছে। ১৯৮০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত চারজন বোলার অভিষেকে ১০ উইকেট অথবা তার বেশি নিতে পেরেছেন। তার মধ্যে জয়া বিক্রমা ১৭৮ রান দিয়ে ১১ উইকেট নিয়ে আছেন ৪ নম্বরে। এ ছাড়া নরেন্দ্র হিরানি ১৬, মোহাম্মদ জাহিদ ১১ ও জেসন ক্রেজা তাদের অভিষেকে টেস্ত নিয়েছেন ১২ উইকেট।
বাংলাদেশ ৭০ ও ৭১ ওভারে হারায় তিন উইকেট। তাসকিন সাজঘরে ফেরার পরের ওভারেই মিরাজ-রাহি একই পথ ধরেন। রাহি জয়াবিক্রমার বলে এলবিডব্লিউ হয়ে সাজঘরে ফেরেন। রিভিউ নিয়েছিলেন তবে কোনো কাজে আসেনি।
খুলনা গেজেট/এনএম