পরীমণি ও তাঁর ছেলে রাজ্যর ঈদ উদযাপনে ছিলেন না শরিফুল রাজ। না ফেসবুকে পোস্ট করা ছবিতে, না বাসায়। ছেলে রাজ্যর জন্মের পর প্রতি মাসের ১০ তারিখে দিনটি কেক কেটে উদযাপন করেন পরী।
প্রতিবার রাজ সঙ্গে থাকলেও এবারই প্রথম রাজহীন ছেলের কেক কাটলেন তিনি। মে মাসের মাঝামাঝি বাসা থেকে বেরিয়ে গেছেন রাজ। সেই থেকে পরীমণি ও রাজের আলাদা জীবন শুরু। মাঝে দেখা হয়েছে রাজ্যর ১০ মাস পূর্ণ হওয়ার কেক কাটার আয়োজনে। হাজিরা দিয়েই আবার চলে গেছেন। এক ছাদের নিচে আর থাকা হয়নি।
পরীমণির ভাষ্য, রাজের সঙ্গে প্রায় দুই মাস হয় আলাদা। কোথায় আছে, কী করছে তা জানেন না। পরীমণি বললেন, ‘জানার ইচ্ছেও নেই। ও তো নিজের মতো যা খুশি করছে, চলছে। ওসব জেনে আমার কী করার!’ এদিকে ঈদের পরই ছুটি কাটাতে মালদ্বীপ ঘুরতে গেছেন রাজ। এখনও দেশে ফেরেননি। তবে মালদ্বীপ যাওয়ার আগে বিষয়টি জানিয়েছিলেন। তাই ঈদের আগের দিন রাতে বনানীতে রাজ্যকে নিয়ে পরী কেনাকাটা করতে বের হলে সেখানেই তাদের দেখা হয়। তবে ঈদের দিন দেখা ও কথা কোনোটিই হয়নি।
উল্লেখ্য, পরীমণি ও রাজ আর একে অপরের সঙ্গে থাকতে চান না। উভয়েই গণমাধ্যমে এ কথা জানিয়ে দিয়েছেন।
খুলনা গেজেট/এসজেড