যশোরে পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে ১২ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে আব্দুস সামাদ ওরফে সামাদ মিস্ত্রির বিরুদ্ধে। পরে অভিযুক্ত ব্যক্তি টাকার বিপরীতে চেক দিলে তা ডিজঅনার হওয়ার তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়। মঙ্গলবার মামলাটি করেন মণিরামপুরের মোবারকপুর গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে আলামিন হোসেন।
জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইমরান আহম্মেদ অভিযোগটি আমলে নিয়ে আসামিরে বিরুদ্ধে সমন জারির আদেশ দিয়েছেন।
আসামি আব্দুস সামাদ খুলনার ডুমুরিয়ার রুস্তমপুর গ্রামের মৃত আব্দুল সালাম ওরফে মালেকের ছেলে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, আলামিন বিএ অনার্সের ছাত্র। বেকারত্ব দূর করার জন্য তিনি পুলিশের কনস্টেবল পদে আবেদন করেন। এ সংবাদ জানতে পেরে তার পরিচিত আব্দুস সামাদ চাকরি পাইয়ে দেয়ার কথা বলেন। এ জন্য তিনি ১২ লাখ টাকা দাবি ও চুক্তি করেছিলেন। এরপর আব্দুস সামাদ আলামিনকে পুলিশে চাকরি দিতে ব্যর্থ হওয়ায় চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি ১২ লাখ টাকার ব্যাংক চেক দেন।
এদিন তিনি নগদায়নের জন্য ব্যাংকে জমা দিলে পর্যাপ্ত টাকা না থাকায় চেকটি ডিজঅনার হয়। এ কারণে ৩০ জানুয়ারি লিগ্যাল নোটিশের মাধ্যমে বিষয়টি আব্দুস সামাদকে অবহিত করা হয়। লিগ্যাল নোটিশ গ্রহণ করে তিনি যথা সময়ে টাকা পরিশোধ না করায় আদালতে এ মামলা করেছেন আলামিন।
খুলনা গেজেট/ এসজেড