পরিক্ষা নিরিক্ষা করে দেখা যায়, পানির মান ভালো হওয়ার এলাকাবাসী তথা চায়ের দোকান, হোটেল ব্যাবসায়ীরা প্রতিদিন হাজার, লিটার সুপেয় পানি সংগ্রহ করে আসছিল প্লান্ট থেকে। কিন্তু প্লান্টটি প্রায় তিন মাস বন্ধ থাকার কারণে সুপেয় পানির সংকটে পড়েছে স্থানীয়রা।
এ সুযোগে স্থানীয় পানি ব্যবসায়ীরা অনিরাপদ পানি চড়া দামে বিক্রি করছে বলে আভিযোগ রয়েছে।
দাকোপ উপজেলা চত্বরের পানির প্লান্টটির পরিচালনা করার দায়িত্বে থাকা দাকোপ উপজেলা পরিষদ ভাইসচেয়ারম্যান গৌর পদ বাছাড় বলেন, প্লান্টটির ফিল্টার খারাপ হয়ে যাওয়ার কারণে পানি দূর্গন্ধ হয়। নতুন ফিল্টলাগানো হয়েছে পানি পরিক্ষা নিরিক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে, স খান থেকে রিপোর্ট, না আসা পয়র্ন্ত প্লান্টটি চালু করা সম্ভব হচ্ছে না।
খুলনা গেজেট/ টিএ