তিতাস গ্যাস এর দুর্নীতিবাজদের অবৈধ দাবি পূরণ না করার কারণে গ্যাস লিকেজ মেরামত না করে অবহেলা করায় নারায়ণগঞ্জের তল্লা বায়তুস সালাহ জামে মসজিদে ৩৫ জন দগ্ধসহ ১২ জন মুসুল্লি ইন্তেকাল ও দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটের ইউএনও ওয়াহিদা খানম এর উপর হামলা দুর্নীতির মহোৎসবের ফসল বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন খুলনা মহানগরের নেতৃবৃন্দ।
শনিবার গণমাধ্যমে এক বিৃতিতে তারা বলেন, ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়ে সততার সাথে কাজ করে দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটের ইউএনও ওয়াহিদা খানমকে উপজেলার সরকারি কোয়াটারে দুর্নীতিবাজ সন্ত্রাসীদের হামলার স্বীকার হতে হয়েছে, যা রাষ্ট্রের জন্য চরম লজ্জাস্কর বিষয়।’
একইভাবে নারায়নগঞ্জের তল্লা বায়তুস সালাহ জামে মসজিদ সংলগ্ন এলাকায় তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষের নিকট লিকেজ ঠিক করে দেয়ার জন্য একাধিকবার আবেদন করলেও ৫০ হাজার টাকা উৎকোচ না দেয়ায় তাদের অবহেলায় যে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে তাকে দুর্ঘটনা হিসেবে নয়, হত্যাকান্ড হিসেবে আমলে নিয়ে কর্তব্য পালনে অবহেলাকারীদেরকে আইনের আওতায় আনার দাবি এবং নিহতদের প্রতি গভীর শোক সমবেদনা ও অসুস্থদের সুস্থতার জন্য সরকারের প্রতি সুচিকিৎসার আহবান জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করেন।
বিবৃতিদাতারা হলেন ইসলামী আন্দোলন খুলনা মহানগর সভাপতি মুফতী আমানুল্লাহ, সহ সভাপতি মাওঃ মোজাফ্ফার হোসাইন, মুফতী মাহবুবুর রহমান, সেক্রেটারী শেখ মোঃ নাসির উদ্দিন, জয়েন্ট সেক্রেটারী মাওঃ দ্বীন ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওঃ মুফতী ইমরান হোসাইন, সহ সাংগঠনিক মোল্লা রবিউল ইসলাম তুষার, প্রচার সম্পাদক ডাঃ মাওঃ নাসির উদ্দিন, সহ প্রচার গাজী ফেরদাউস সুমন, দপ্তর সম্পাদক মোঃ শরিফুল ইসলাম, সহ দপ্তর মোঃ সাইফুল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক মুক্তিযুদ্ধা জিএম কিবরিয়া, সহ অর্থ মোমিনুল ইসলাম, প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওঃ হাফিজুর রহমান, সহ প্রশিক্ষণ মোঃ আব্দুল্লাহ আল নোমান, ছাত্র ও যুব বিষয়ক মোঃ ইমরান হোসেন মিয়া, কৃষি ও শ্রম বিষয়ক আমজাদ হোসেন, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক মাওঃ শায়খুল ইসলাম বিন হাসান, আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাডভোকেট কামাল হোসেন, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আব্দুস ছালাম, মহিলা ও পরিবার বিষয়ক হাফেজ আব্দুল লতিফ, সংখ্যালঘু বিষয়ক আবু তাহের, নির্বাহী সদস্য শেখ হাসান ওবায়দুল করীম, মাওঃ সিরাজুল ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, হাফেজ খায়রুল ইসলাম প্রমুখ। সূত্র : প্রেস বিজ্ঞপ্তি
খুলনা গেজেট/এনএম