খুলনা, বাংলাদেশ | ২৭ আশ্বিন, ১৪৩১ | ১২ অক্টোবর, ২০২৪

Breaking News

  বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে তিন ধাপ পিছিয়ে ৮৪তম বাংলাদেশ
  দীপ্ত টিভির তামিম হত্যা: ৫ আসামি ৪ দিনের রিমান্ডে

নগর বিএনপির সাবেক নেতৃবৃন্দের উদ্যোগে জিয়ার শাহাদাত বার্ষিকী পালিত

নিজস্ব প্রতিবেদক

স্বাধীনতার ঘোষণা এবং মুক্তিযুদ্ধের প্রথম বিদ্রোহ চট্টগ্রাম থেকেই হয়েছে। জিয়াউর রহমান দেশের প্রথম মুক্তিযোদ্ধা। তিনি পাকিস্তানের সৈন্যদের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। পাকিস্তানিদের হত্যা করে স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। নেতারা কিন্তু যুদ্ধের অগ্রভাগে থাকে না, উনি কিন্তু যুদ্ধে অগ্রভাগে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বাংলাদেশের বিশাল অংশ মুক্ত করেছেন জিয়াউর রহমান। তিনি দেশের ক্ষমতা নেওয়ার পর বাংলাদেশের জন্য প্রথম একটি দর্শন প্রণয়ন করেন। একটি ভাবনা দিয়েছেন, একটি চিন্তা দিয়েছেন। সেটি হলো বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ।

সোমবার (৩০ মে) মহান স্বাধীনতার ঘোষক, রণাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধা, আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের প্রবক্তা, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তর এঁর ৪১তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক নেতৃবৃন্দের উদ্যোগে দিনব্যাপি কর্মসূচির অনুষ্ঠানে বক্তরা এসব কথা বলেন।

বক্তরা আরও বলেন, বাংলাদেশি জাতিয়তাবাদের দর্শন দিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান। অর্থাৎ এই সীমানার মধ্যে যারা আছে সবাই বাংলাদেশি। কেউ চাকমা, কেউ মারমা, কেউ হিন্দু, কেউ খ্রিস্টান-সবাইকে একতাবদ্ধ করার জন্য জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতিয়াতাবাদের প্রবর্তন করেন। দেশের উন্নয়নের ভাবনা দিয়েছেন, একদলীয় থেকে বহুদলীয় শাসনের দর্শন চালু করেন। জিয়াউর রহমান গণমাধ্যমের স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার পাশাপাশি অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য সমান সুযোগ রেখেছিলেন। কারণ এর আগে ছিল রাষ্ট্র পরিচালিত অর্থনীতি। অথাৎ আওয়ামী পরিচালিত অর্থনীতি। বাকশাল পরিচালিত অর্থনীতি থেকে বের হয়ে সবাই যাতে অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারে, সেই দর্শন তিনি প্রণয়ন করেন। আজকে খুনি, স্বৈরশাসক সরকার থাকার পরও অর্থনীতি একটি অবস্থানে আছে। তার কারণ জিয়াউর রহমান। বিএনপি থাকলে অর্থনীতির গতি আরও বেড়ে যেত। বর্তমানে কিছু লোকের হাতে অর্থনীতি চলে গেছে। এই অর্থনীতিকে ফিরিয়ে আনতে হলে জিয়াউর রহমানের অর্থনীতি দর্শন নিয়ে আসতে হবে।

গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য মানুষ সংগ্রামে নেমেছে, রাজপথে রক্ত ঝরছে এর মধ্য দিয়েই গণতন্ত্র ফিরে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে বক্তরা বলেন, দুর্ভাগ্যের বিষয় যে গণতন্ত্রকে শহীদ জিয়া পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছিলেন, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া সেই গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য দীর্ঘ সংগ্রাম লড়াই করেছিলেন, তিনি এখনও সেই গণতন্ত্রের জন্যই গৃহে অন্তরীণ হয়ে আছেন। আমাদের নেতা তারেক রহমান নির্বাসিত হয়ে আছেন। আমাদের লাখ লাখ নেতাকর্মী যাদের নামে মামলা। যারা গুম-খুন হয়েছেন সেই বাংলাদেশে আজকে গণতন্ত্র সম্পূর্ণভাবে অনুপস্থিত। বর্তমান অনির্বাচিত অবৈধ আওয়ামী লীগের সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য নির্যাতন হত্যা, গুম-খুনের মধ্য দিয়ে ত্রাস সৃষ্টি করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চাইছে। নির্বাচনের দিন যখন ঘনিয়ে আসছে তখন পুরনো কায়দায় একইভাবে ত্রাস সৃষ্টি করছে। ছাত্রদলের ওপরে হামলা, জেলায় জেলায় হামলা, নেতাকর্মীদের ওপরে হামলা, বাড়ি ঘরে হামলা আজকে একটা ভয়াবহ ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করেছে। আমরা এখানে শপথ নিয়েছি কোনো ভয়ভীতি আমাদেরকে দমন করতে পারবে না। আমরা সবকিছু মোকাবিলা করে এই দেশের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে গণতান্ত্রিক উপায়ে এই ভয়াবহ ফ্যাসিস্ট সরকার যারা পাথরের মতো চেপে বসে আছে তাদেরকে সরিয়ে নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের পার্লামেন্ট প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হবো।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এর ৪১‘ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক নেতৃবৃন্দের উদ্যোগে দিনব্যাপি কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে ছিল নগরীর সদর, সোনাডাঙ্গা, খালিশপুর, দৌলতপুর ও খানজাহান আলী থানার সকল ওয়ার্ড ও ইউনিয়নে এতিম ও দু:স্থদের মাঝে খাবার বিতরণ এবং শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আত্মার মাগফেরাত কামনায় মসজিদে মসজিদে দোয়া ও বিভিন্ন উপসানালয়ে প্রার্থনা। এছাড়া দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকল নেতাকর্মীদের কালো ব্যাজ ধারন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সদর থানার ২২নং ওয়ার্ডে এতিম ও দু:স্থদের মাঝে খাবার বিতরণ ও শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়ায় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা মো. মাহবুব কায়সার, আরিফুজ্জামান অপু, মেহেদী হাসান দিপু, তরিকুল্লাহ খান, জাহিদ কামাল টিটো, জাহাংগীর মল্লিক, সামছুল আলম খান বাদল, মো. ফজলুর রহমান, মো. তারিক-উল-আলম, এম এ হাসান, শাহারুজ্জামান মুকুল, বেলাল তালুকদার, মো. রফিক, নজরুল ইসলাম নান্না, খোকন গাজী, আবুল বাসার, শহিদুল ইসলাম, আবুল কালাম, শাহাবুদ্দিন মাস্টার, সাচ্চু, সোয়ান, শামীম, রিয়াজ, লিটন, আফজাল হোসেন, আশরাফ।

২৩নং ওয়ার্ডে উপস্থিত ছিলেন শাহাবুদ্দিন মন্টু, আকবর হোসেন, আব্দুস সাত্তার, মোল্লা আলী আহমেদ, মোস্তফা সানা, আতাউল করিম, আকতারুজ্জামান এহিয়া।

২৪নং ওয়ার্ডে উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর শমসের আলী মিন্টু, মজিবর রহমান ফয়েজ, এড. ইমদাদুল হক হাসিব, ওমর ফারুক, আব্দুল মতিন, আল বেলাল, কামরুজ্জামান সিরাজ, হুমায়ুন কবির, আব্দুল অদুদ, আলমগীর হোসেন, আবুল বাসার, ফরিদা ইয়াসমিন।

২৭নং ওয়ার্ডে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা মো. মাহবুব কায়সার, আরিফুজ্জামান অপু, মেহেদী হাসান দিপু, হাসান মেহেদী রিজভী, কাউন্সিলর মাজেদা খাতুন, আব্দুল জব্বার, রবিউল ইসলাম রবি, জাকারিয়া লিটন, মাসুদ রেজা, ইশা শেখ, মোফাজ্জেল, ইউনুস শেখ।

২৮নং ওয়ার্ডে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা মো. মাহবুব কায়সার, আরিফুজ্জামান অপু, মেহেদী হাসান দিপু, ইশহাক তালুকদার, কাউন্সিলর মাজেদা খাতুন, কামরান হাসান, হাবিবুর রহমান, শামীম আশরাফ, মিজানুর রহমান ডিকেন, আশিকুর রহমান সেলিম, মো. হাসান, জুয়েল রহমান, শফি, রাজিবুল আলম বাপ্পি, মেজবাউল আলম পিন্টু, আবুল বাসার, মো. টিটু।

২৯নং ওয়ার্ডে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা জাফরউল্লাহ খান সাচ্চু, মো. মাহবুব কায়সার, আরিফুজ্জামান অপু, মেহেদী হাসান দিপু, গিয়াস উদ্দিন বনি, ইফসুফ হারুন মজনু, মেজবাহ উদ্দিন মিজু, মোহাম্মদ আলী মিঠু, সেলিম বড় মিয়া, কবির বিশ্বাস, কামরুল বিশ্বাস, খান রাজিব, শামীম আশরাফ।

৩০নং ওয়ার্ডে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা মো. মাহবুব কায়সার, আরিফুজ্জামান অপু, মেহেদী হাসান দিপু, ইশহাক তালুকদার, তৌহিদুল ইসলাম খোকন, সেলিম বড় মিয়া, নুরুল ইসলাম লিটন, গাজী শাহাদাত, মহিউদ্দিন মঈন, ইকাবুর আলী বাহার, মো. মুন্না, রাজিবুল আলম বাপ্পি, মেজবাউল আলম পিন্টু, আব্দুর রশিদ, মামুন রেজা, সেলিম কাজী।

৩১নং ওয়ার্ডে উপস্থিত ছিলেন সাহাবুদ্দিন, জাহাংগীর দুলাল, আবু তালেব, মাসুদ রুমি, লতিফ ওস্তাদ, নান্টু, আল আমিন, জাহাংগীর, মিজানুর রহমান, হান্নান, মোতালেব, বাদল, রহমান, নুরুল ইসলাম, সেলিম হোসেন।

সোনাডাঙ্গা থানার কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা শেখ মোশাররফ হোসেন, মো.মাহবুব কায়সার, আরিফুজ্জামান অপু, সিরাজুল হক নান্নু, নজরুল ইসলাম বাবু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, মেহেদী হাসান দিপু, ইকবাল হোসেন খোকন, সাদিকুর রহমান সবুজ, জামিরুল ইসলাম জামিল, সরদার রবিউল ইসলাম রবি, মহিউদ্দিন টারজান, বাচ্চু মীর, মেহেদী হাসান সোহাগ, আরিফুজ্জামান আরিফ, শেখ হেদায়েতুল ইসলাম হেদু, মিজানুর রহমান মিজান, মারিফ আহমেদ, হুমায়ুন কবীর, শরিফুল ইসলাম বাবু, গোলামুন নবী ডালু, আমিনুর রহমান মিঠু, অহিদুজ্জামান অহিদ, আমিনুল ইসলাম বুলবুল, আব্দুর রহমান,সাজ্জাদ, শরিফুল ইসলাম সাগর, শামীম আশরাফ, এমরান হোসেন, জি এম হুমায়ূন আজিজ ডাবলু, জি এম রাজীবুল আলম বাপ্পী, শেখ আল মামুন, শামীম রেজা, নাজিম আহমেদ, তুহিন ইসলাম, ছাব্বির, আব্দুর রহমান,শাকিল আহমেদ।

খালিশপুর থানার কর্মসূচিতে বিএনপির সাবেক নেতৃবৃন্দের ও অঙ্গ সহোযোগী সংগঠনের উদ্যোগে নিউজপ্রিন্ট গেটস্থ থানা বিএনপির কার্যালয়ে বাদ জোহর দোয়া মাহফিল ও দুঃস্থদের মাঝে খাবার বিতরন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মো. নিজাম উর রহমান লালু, সভা পরিচালনা করেন ম শা আলম ও এস এম জসিম উদ্দিন। উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা মো. মাহবুব কায়সার, শেখ খায়রুজ্জামান খোকা, অধ্যক্ষ আরিফুজ্জামান অপু, মেহেদী হাসান দীপু, মো. শামসুর রহমান, এইচ এম আবু সালেহ, আশরাফ হোসেন, সাজ্জাদ আলী, মনিরুজ্জামান মনি, মিজানুর রহমান খোকন, কাজী ইকরাম মিন্টু, কাজী ফজলুল কবির টিটু, শাহানাজ পারভীন, বারেক হাওলাদার, কাজী ইকবাল হোসেন, হৃদয় হাসেম, জাফর হাওলাদার, নজরুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম মনির, মহিউদ্দিন বাবু, সেলিম কাজী, শহিদুল ইসলাম বাবু, আবুল কালাম, আবু হোসেন আবু, গোলাম রাব্বি, আব্দুল মালেক, মনির হোসেন, আসাদুজ্জামান আসাদ, শওকত আলী মাসুম, লাভলু শেখ, শেখ ফয়সাল, শাহিন পাটোয়ারী, রফিকুল ইসলাম সুমন, মো. ভুট্রো, শাহিন সিকদার প্রমুখ।

দৌলতপুর থানার ১,২,৩ ও ৪নং ওয়ার্ডে আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল ও তাবারক বিতরণে উপস্থিত ছিলেন ছিলেন বিএনপি নেতা শেখ মোশাররফ হোসেন, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, সিরাজুল হক নান্নু, মোল্লা মুজিবর রহমান, শেখ আব্দুল হালিম, আবুল কালাম শিকদার, মো.আসাদুজ্জামান, সেলিম আহসান, মাসুদ রানা ডাবলু, আব্দুল কাদের, মাহবুবুর রহমান বাকি, মো. আরশাদ হোসেন, সাইফুল ইসলাম, আব্দুল জলিল হাওলাদার, রাকিবুল ইসলাম মিঠু, মো. আসলাম, আব্দুস সাত্তার মল্লিক, গৌতম দে হারু, লিটন, রিপন, শহিদুল ইসলাম, আসাদ, জসিম উদ্দিন, ওলিয়ার রহমান, আব্দুস সামাদ, শওকত হায়াত, মাহমুদা খাতুন।

খানজাহান আলী থানার কর্মসূচির মধ্যে ছিলো দলীয় কার্যালয়ে শোক ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকল নেতাকর্মীদের কালো ব্যাজ ধারন, সকাল ৭টায় থানা এলাকার বিভিন্ন এতিমখানায় খাবার বিতরন, সকাল ১১টায় ফুলবাড়ীগেটস্থ দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা মিলাদ ও দোয়া মাহফিল শেষে তাবারক বিতরণ। অনুষ্ঠানে ৩০ মে পালন কমিটির আহবায়ক মো. রফিকুল ইসলাম শুকুরের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুন্সি আব্দুর রব এর পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি শেখ মোশাররফ হোসেন, প্রধান বক্তা ছিলেন মহানগর বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি মীর কায়সেদ আলী, বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপি নেতা মো. মাহবুব কায়সার।
উপস্থিত ছিলেন আরিফুজ্জামান অপু, জাসাস নেতা মেহেদী হাসান দিপু, অধ্যাপক ওহিদুজ্জামান, আরিফুর রহমান মন্টু, আশরাফ ঢালী, আফসার শেখ, গোলজার হোসেন, মোক্তার বিশ্বাস, মোল্লা লোকমান হোসেন, শাহাজান মীর, খয়বার হোসেন, শেখ বাবুল হোসেন বাবু, হাদিউজ্জামান, মো. জামাল হোসেন, শেখ নাসির, গাজী আঃ হক, হান্নান, আজিজুল, মো. আনোয়ার হোসেন, সাইফুল্লাহ তারেক, মো. নাসিরউদ্দিন, যুবদল নেতা মোল্লা সোলায়মান, শাহাদাত হোসেন সাজু, রবিউল সরদার, ফয়সাল কবির বাবু, মো. এনামুল হোসেন, মো. রফিকুল ইসলাম সুজা, মো. মাহাবুর, সলেমান, মহাসিন, পলাশ, ছাত্রদল নেতা মো. আকাশ, শাওন, খালিদ, ইসলাম, ফয়সাল, আবু সাইদ প্রমুখ। এছাড়া যোগিপোল ইউনিয়নের বৃহত্তর তেলিগাতি ১ , ২ ও ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক নেতৃবৃন্দের উদ্যোগে বিকাল ৫ টায় তেলিগাতি পাকার মাথায় আলোচনা সভা, মিলাদ দোয়া মাহফিল ও তাবারক বিতরন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। মোল্লা গোলজার হোসেনের সভাপতিত্বে যুবদল নেতা মোল্লা সোলায়মান ও বিএনপি নেতা আব্দুল হালিমের পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা মহানগর বিএনপির বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি মীর কায়সেদ আলী, বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম শুকুর, মুন্সি আঃ রব, আরিফুর রহমান মন্টু, শেখ আঃ কুদ্দুস, মো. নাসির উদ্দিন, আঃ ওহাব, আঃ রশিদ, নওশের, সজ্ঞয় ঢালি, শরিফুল ইসলাম, আফসার শেখ, হাদিউজ্জামান, মো. জামাল হোসেন শেখ আনোয়ার হোসেন, সাইফুল্লাহ তারেক, যুবদল নেতা যুবদল নেতা মোল্লা সোলায়মান, শাহাদাত হোসেন সাজু, রবিউল সরদার, ফয়সাল কবির বাবু, মো. এনামুল হোসেন, মো. রফিকুল ইসলাম সুজা, মো. মাহাবুর, সলেমান, মহাসিন,পলাশ, ছাত্রদল নেতা মো. আকাশ, শাওন, খালিদ, ইসলাম, ফয়সাল, আবু সাইদ প্রমুখ।

সোনাডাঙ্গা থানার তাঁতী দলের কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন ম শ আলম, আসাদুজ্জামান মুরাদ, সেলিম বড় মিয়া, আকবর হোসেন, সরোয়ার হোসেন, সৈয়দ হুমায়ুন কবির, আফাস হোসেন আরমান, সাইফুল ইসলাম, বাচ্চু শেখ, সুলতান বিশ্বাস, মোস্তফা শেখ প্রমুখ।




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!