খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, দুষ্টের দমন শিষ্টের পালনের বার্তার মধ্য দিয়ে শেষ হবে শারদীয় দূর্গোৎসব। প্রতি বছর দূর্গোৎসবে একে অন্যের প্রতি সহানুভূতি, সহযোগিতা, পারস্পারিক সহমর্মিতা এবং সহাবস্থানের নিদের্শনাই থাকে ধর্মীয় এই অনুষ্ঠানে। তারপরেও মানুষ রিপুর তাড়নায় হিংসা হানাহানিতে মেতে উঠে। এবারের দূর্গোৎসবের মাধ্যমে সকলকে প্রতিজ্ঞা করতে হবে সমাজে আর কোন হিংসা হানাহানি অনাচার অত্যাচার হতে দেয়া যাবে না। দেশ ও জাতির জন্য কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একযোগে কাজ করে যেতে হবে।
রবিবার সন্ধ্যায় নগরীর বড়বাজার স্বর্ণপট্টি সার্বজনীন পূজা মন্দির, বড় বাজার সার্বজনীন পূজা মন্ডপ, রূপসা মহাশশ্মান সার্বজনীন পূজা মন্দির, কেশব চন্দ্র সার্বজনীন পূজা মন্দির, কয়লা ঘাটা সার্বজনীন পূজা মন্দির পরিদর্শনকালে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, আওয়ামী লীগ নেতা শ্যামল সিংহ রায়, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, মাহাবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, কাউন্সিলর শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন, এ্যাড. ফারুক হোসেন, কাউন্সিলর কাজী আবুল কালাম আজাদ বিকু, কাউন্সিলর এস এম মোজাফফর রশিদী রেজা, শফিকুর রহমান পলাশ, জামিরুল হুদা জহর, এমরানুল হক বাবু, মো. শিহাব উদ্দিন, ওহিদুল হক পলাশ, মহানগর পূজা পরিষদ সভাপতি শ্যামল হালদার, সাধারণ সম্পাদক প্রশান্ত কুন্ডু, আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কালাম আজাদ, মাকসুদুর রহমান টিপু, জিয়াউর রহমান, মো. পিয়ারু, আব্দুল জব্বার হীরা, ইখতিয়ার উদ্দিন মোল্লা, মো. শাওন, নিশাদ ফেরদৌস অনি, ওমর কামাল, মো. সাজু, মো. সিরাজুল ইসলাম সহ পূজা পরিষদ ও দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সূত্র : প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
খুলনা গেজেট/এনএম