খুলনা, বাংলাদেশ | ১৫ কার্তিক, ১৪৩১ | ৩১ অক্টোবর, ২০২৪

Breaking News

  ১৫ নভেম্বর পুরাতন হাইকোর্ট ভবনে গণহত্যার বিচার শুরু হবে আশা চিফ প্রসিকিউটরের
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা

জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৮৩ হাজার ৫৭৮ শিক্ষার্থী

গেজেট ডেস্ক

২০২৩ সালে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৮৩ হাজার ৫৭৮ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ছাত্রদের মধ্যে পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৯৬৪ জন ও ছাত্রীদের মধ্যে ৯৮ হাজার ৬১৪ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।

এর মধ্যে সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৫৯ হাজার ২২০ জন। মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ হাজার ২১৩ জন এবং কারিগরি বোর্ডের অধীনে ভোকেশনালে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৮ হাজার ১৪৫ জন।

গত বছর এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ২ লাখ ৬৯ হাজার ৬০২ শিক্ষার্থী। সে হিসাবে গত বছরের তুলনায় এবার জিপিএ-৫ কম পেয়েছেন ৮৬ হাজার ২৪ জন ।

এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৮০.৩৯ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। গত বছরের তুলনায় পাসের হার কমেছে ৭.০৫ শতাংশ। সে বছর পাসের হার ছিল ৮৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ।

শুক্রবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় এ ফল প্রকাশিত হয়। নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এবং অনলাইনে একযোগে এ ফল প্রকাশ হয়।

ইতোমধ্যে পরীক্ষার ফলের অনুলিপি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এসময় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ছাড়াও শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২০ লাখ ৭৮ হাজার ২১৬ জন পরীক্ষার্থী ছিল। এর মধ্যে ছাত্র সংখ্যা হচ্ছে ১০ লাখ ২৪ হাজার ৯৮০ জন। ছাত্রী সংখ্যা হচ্ছে ১০ লাখ ৫৩ হাজার ২৪০ জন।

এদিকে অতীতে কখনো ছুটির দিনে (শুক্রবার) পাবলিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়নি। এবারই প্রথম ছুটির দিনে ফল প্রকাশ হচ্ছে।

গত বছর দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলে এবার গড় পাসের হার ছিল ৮৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ। সেবছর পৃথকভাবে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের গড় পাসের হার ৮৮.১০ শতাংশ, মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮২.২২ শতাংশ এবং কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ৮৪.০৭ শতাংশ ছিল।

এছাড়া সাধারণ শিক্ষা শিক্ষাবোর্ডের মধ্যে ঢাকায় পাসের হার ৯০ শতাংশ, ময়মনসিংহে ৮৬.০৭ শতাংশ, রাজশাহীতে ৮৫.৮৮ শতাংশ, কুমিল্লায় ৯১.২৮ শতাংশ, যশোরে ৯৫.০৩ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৮৭.৫৩ শতাংশ, বরিশালে ৮৯.৬১ শতাংশ, দিনাজপুরে ৮১.১৪ শতাংশ, সিলেটে ৭৮.৮২ শতাংশ।

 

খুলনা গেজেট/এনএম




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!