খুলনা, বাংলাদেশ | ২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ১৭ নভেম্বর, ২০২৪

Breaking News

  প্রীতি ম্যাচ : মালদ্বীপকে ২-১ গোলে হারাল বাংলাদেশ, সিরিজ শেষ হলো ১-১ সামতায়
  ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৯৪
  আগামীর বাংলাদেশ হবে ন্যায়বিচার, মানবাধিকার, বাক স্বাধীনতার : ড. ইউনূস
  জুলাই-আগস্টে নিহতদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশে সময় লাগবে : উপদেষ্টা আসিফ

খুলনার হাইটেক পার্কের নির্মাণ কাজ দ্রুত সম্পন্নের দাবি

গেজেট ডেস্ক

খুলনা মহানগরীর রূপসা শিল্পাঞ্চলের দাদা ম্যাচ ফ্যাক্টরীর ৩.৫৯ একর জমিতে নির্মাণাধীন স্টীল স্ট্রাকচারের ৭ তলা বিশিষ্ট মাল্টিটেনেন্ট ভবন, সিনেপ্লেক্স ভবনসহ প্রকল্পের কাজ দ্রুত সম্পন্নের দাবী খুলনা নাগরিক সমাজের।

সংগঠনটির পক্ষে সংগঠনের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা  অ্যাড. আ ফ ম মহসীন এবং সদস্য সচিব অ্যাড. মোঃ বাবুল হাওলাদার এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, এ প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদনকালে প্রকল্প কাজের মেয়াদ ধরা হয়েছিল ২০১৭ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। কিন্তু দুঃখজনকভাবে এ প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে। অত্যন্ত ধীর গতিতে নির্মাণ কাজ চলায় প্রায় দুই বছরে প্রকল্পের কাজ শেষ হয় মাত্র ৩৬ শতাংশ। আরও উদ্বেগজনক এই যে, ৫ আগস্ট দেশের ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর নির্মাণ কাজে নিয়োজিত ভারতীয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান লার্সেন এন্ড টুবরো কাজ ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। এমতাবস্থায় প্রকল্পটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হওয়ার বিষয়টি যথেষ্ট ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। ১৭০ কোটি টাকার ব্যয়ের এ প্রকল্পের নির্মাণ কাজের ৩৬ শতাংশে রাষ্ট্র তথা জনগণের বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় হওয়ার পরে এ অনিশ্চয়তা গভীর উদ্বেগের।

বিবৃতিতে বলা হয়, আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি তথা ডিজিটালাইজেশনের এ যুগে এ প্রকল্পটি একদিকে যেমন খুলনার মানুষের মধ্যে জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা, প্রযুক্তিগত জ্ঞান আহরণ এবং প্রয়োগের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করতে পারবে, তেমনি বিশ্ব প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের দক্ষতা বৃদ্ধিতে রাষ্ট্রীয়ভাবে এ প্রকল্পটি ভূমিকা রাখতে পারবে। যদিও ইতোপূর্বে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ ২০২৭ সাল পর্যন্ত প্রকল্পের বাস্তবায়নকাল বৃদ্ধির জন্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাবনা পাঠিয়েছেন।

নেতৃদ্বয় বলেন, প্রকল্পের কাজ এ অবস্থায় দীর্ঘদিন পতিত থাকলে অবচয় এবং অপচয়ের কারণে পুরো প্রকল্পটি তার স্থায়িত্ব হারাবে। অন্যদিকে প্রকল্পের কাজ শেষ না হলে ইতোপূর্বে ব্যয় হওয়া বিপুল পরিমাণ অর্থ অপচয় হবে এবং খুবই গুরুত্বপূর্ণ এ জমিও অব্যবহৃত থেকে যাবে। বিবৃতিতে সকল জটিলতা নিরসন করে প্রকল্প কাজ সম্পন্নের জোর দাবী জানানো হয়। খবর বিজ্ঞপ্তির।

খুলনা গেজেট/কেডি




আরও সংবাদ

খুলনা গেজেটের app পেতে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

© 2020 khulnagazette all rights reserved

Developed By: Khulna IT, 01711903692

Don`t copy text!