করোনা পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় পূজা পরিষদের ২৬ দফা নির্দেশনা মেনে শারদীয় দূর্গা উৎসব প্রতিটি মন্দিরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঢাক-বাঁশি-কাসর বাজনার মাধ্যমে দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে হবে। প্রতিমার আকার অনেকটা ছোট করে বা এক কাঠামোর মধ্যে রেখে সাদা আলো (সিকিউরিটি লাইট) ব্যবহার করতে হবে। প্রতিমার বিসর্জন দিনের বেলায় স¤পাদন করাসহ বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা দিয়েছে খুলনা মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদ। শুক্রবার (১১ সেপ্টেম্বর) আর্য্য ধর্মসভা মন্দির প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত ‘করোনাকারীন করণীয়’ শীর্ষক বিশেষ সাধারণ সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
পরিষদের সভাপতি শ্যামল হালদারের সভাপতিত্বে দিক-নির্দেশনামুলক বক্তৃতা করেন সাধারণ সম্পাদক প্রশান্ত কুমার কুন্ডু। কোষাধ্যক্ষ রতন কুমার নাথের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন পরিষদ কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা বিজয় কুমার ঘোষ, সংগঠনের সাবেক সভাপতি গোপী কিষণ মুন্ধড়া, রজত কান্তি দাস, এ্যাড. অলোকানন্দা দাস, প্রকৌশলী পরিমল দাস, শ্যামল সিংহ রায়, গৌতম লস্কর, বিশ্বজিৎ দে মিঠু, বিকাশ কুমার সাহা, বিপ্লব সাহা লব, বিপ্লব মিত্র, রামচন্দ্র পোদ্দার, দীপক দত্ত, তিলক গোস্বামী, প্রকাশ অধিকারী, দুলাল সরকার, সুভাষ দত্ত, ডাঃ শেখর চন্দ্র পাল, পার্থ রায় মিঠু, মনোজ কান্তি রায়, রঞ্জন রায়, আশিষ কবিরাজ, অভিজিৎ চক্রবর্ত্তী দেবু, উজ্জ্বল ব্যানার্জী, দেবাশীষ কর্মকার, নিতাই বিশ্বাস, সুজিত মজুমদার, রণজিৎ মুখোপাধ্যায়, সুরেশ চক্রবর্ত্তী, তাপস সাহা, বাবলু বিশ্বাস, অলোক কুন্ডু, অঞ্জন দে, গৌরাঙ্গ সাহা, সঞ্জীব দাস, শংকর কর্মকার, শিবু ভক্ত, সাংবাদিক বিমল সাহা, কমলেশ সাহা, শিবু রায়, প্রসিত সাহা, ভোলানাথ দত্ত, অনিমেশ নন্দী, ভবেশ সাহা, স্বপন সাহা, দিলীপ সাহা, মনোরঞ্জন সাহা, স্বপন সরকার, বাবু শীল, মানিক শীল, পাপ্পু সরকার, প্রণব চক্রবর্ত্তী, উজ্জ্বল রায়, সুশীল দাস ও অলোক দে প্রমুখ।
আর্য্য ধর্মসভা মন্দিরের প্রধান পুরোহিত শিবু ভট্টাচার্যের পবিত্র গীতা পাঠের মধ্যদিয়ে বিশেষ সাধারণ সভা শুরু হয়। মহামারী করোনায় আক্রান্ত হয়ে যারা মৃত্যুবরণ করেছেন, তাঁদের আত্মার সদ্গতি কামনা করে এক মিনিট দাঁড়িয়ে সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থনা করা হয়।
খুলনা গেজেট/এআইএন